বাঁচা-মরার ম্যাচে আজ স্♛বাগতিক ওমানের বিপক্ষে মাঠে নামছে বাংলাদেশ। মাঠে নামার আগে বাংলাদেশের সামনে অপেক্ষা করছে জটিল সব সম♋ীকরণ। ওমানের বিপক্ষে হারলে টাইগারদের কোনো কথা ছাড়াই বাড়ি ফেরার জন্য ব্যাগ গুছাতে হবে। আর জিতলে? জিতলেও কি পরের রাউন্ডে যেতে পারবে বাংলাদেশ?
মাঠের বাইরে হারা-জেতার চিন্তা করেই বা কি হবে, মাঠে যদি পরিকল্পনার ঠিকঠাক প্রতিফলন না ঘটাতে পারে। এখন দেখা যাক এসিড টেস্টের ম্যাচে কেমন খেলে টাইগাররা। আজ 'বি' গ্রুপের ম্যাচে মুখোমুখি হবে বাংলাদেশকে হারানো স্কটল্যান্ড ও পাপুয়া নিউ গিনি।
এই ম্যাচের ফলাফলের উপর নির্ভর করছে অনেক কিছুই। স্কটল্যান্ড যদি এই ম্যাচে জিতে আর ওমানের বিপক্ষে বাংলাদেশ যদি জিতে যায় তাহলে 𝓡গ্রুপের সব দলকেই অপেক্ষা করতে হবে শেষ ম্যাচ পর্যন্ত। আর স্কটিশরা এই ম্যাচে হেরে গেলেও টিকে থাকবে পরের রাউন্ডের দৌঁড়ে। সেক্ষেত্রে স্কটল্যান্ড ও ওমানের ম্যাচটি হবে অঘোষিত ফাইনাল।
এখন গ্রুপের তিনটা দলই যদি দুইটা করে ম্যাচ জেতে তাহলে কপাল পুঁড়তে পারে বাংলাদেশের। কারণ তখন তিন দলেরই পয়েন্ট হবে চার করে। সেক্ষেত্রে সুপার টুয়েলভে যাওয়াটা নির্ধারিত হবে নেট রানরেটের উপর। প্রথম ম্যাচে পাপুয়া নিউগিনিকে ওমান যেভাবে হারিয়েছে তাতে নেট রান রেটে ব্যাপক লাফ দিয়েছে তারা। আর প্রথম ম্যাচ জিতে স্কটিশরাও আছে প্লাস পয়েন্টে। এজন্য বাংলাদেশকে শুধুমাত্র ম্যাচ
জিতলেই হবে না, জিততে হবে বড় ব্যবধানে।
আজ স্কটল্যান্ড যদি হেরে বসে তাহলে সবচেয়ে বেশী লা🎉ভ হবে বাংলাদেশের। তাহলে বাকি দুটি ম্যাচ জিতলেই সুপার টুয়েলভে যাবে বাং🐻লাদেশ।
এতসব সমীকরণের সবকিছুই জলে যাবে যদি আজ বাংলাদেশ হেরে বসে। এখন পরের রাউন্ডে যাওয়ার ক্ষেত্রে বাংলাদেশের একমাত্র উপায় হ🌌ল জয় ছাড়া অন্যকিছু কল্পনাই না করা। আর জিতলেও যাতে বড় ব্যবধানে জিততে পারে তার চেষ্টা করা।
বিশ্বকাপে পায়ের নওিচে মাটি শক্ত করবে নাকি গ্রুপ প⛦র্ব খেলেই দেশে ফিরবে তা দেখা যাবে বাংলাদেশ সময় রাত ৮টায়।